২০০ মেগাওয়াট বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
                                
                                
                                
                                    
                                        
                                            
                                                  বাংলার জমিন ডেস্ক :  
                                                
                                                     আপলোড সময় : 
                                                      
                                                                                                              ২৫-০৪-২০২৪ ০২:২২:০৯ অপরাহ্ন
                                                        
                                                
  
                                                
                                                     আপডেট সময় : 
                                                                                                            ২৫-০৪-২০২৪ ০২:২২:০৯ অপরাহ্ন
                                                       
                                                
 
                                             
                                         
                                        
                                        
                                     
                                 
                             
                            
                                
                                 ফাইল ছবি 
                             
                            
                            
                            
                                মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চলতি বছরের জুলাইতে বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে। এতে ১২শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎই জাতীয় গ্রিডে দিতে সক্ষম হবে কেন্দ্রটি।
তবে বর্তমান বাস্তবতায় অন্যান্য কেন্দ্রের মতো মাতারবাড়ির বেলায়ও বড় চ্যালেঞ্জ কয়লা আমদানিতে অর্থের যোগান স্বাভাবিক রাখা। এছাড়া অর্থায়ন জটিলতায় অনিশ্চয়তায় পড়েছে এর দ্বিতীয় কেন্দ্রটিও। সঞ্চালন অবকাঠামোর সীমাবদ্ধতার প্রভাবও পড়ছে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে।
শতভাগ সরকারি মালিকানায় উৎপাদনে থাকা দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র এটি। কক্সবাজারে সুনীল সাগর পাড়ে ১২শ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট গত ডিসেম্বর থেকেই রয়েছে বাণিজ্যিক উৎপাদনে। একই সময় থেকে পরীক্ষামূলকভাবে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ দিয়ে আসছে কেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিটও।
সরেজমিনে প্রকল্পটিতে দেখা গেলো, এখন পর্যন্ত ভৌত অবকাঠামোগত অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। পরীক্ষামূলক ধাপ পেরিয়ে আগামী জুলাই থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসার কথা কেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিট।
কেন্দ্রটির বিশাল আকারের সাইলোতে রাখা যাবে উভয় ইউনিটের জন্য ৬০ দিনের কয়লা। তবে অন্যান্য কেন্দ্রের মতো মাতারবাড়িকেও ভাবনায় ফেলছে জ্বালানি আমদানি স্বাভাবিক রাখতে অর্থ যোগানের বিষয়টি। গত চার মাস ধরে এটি বাণিজ্যিক উৎপাদনে থাকলেও পিডিবির কাছ থেকে কোনো বিল না পাওয়া এর বড় ইঙ্গিত।
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমরা সাতশ কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিক্রি করেছি। কিন্তু এর টাকা এখনো পাইনি। পেলে হয়তো আরো কয়লা আনতে পারতাম।
অর্থায়ন জটিলতা অনিশ্চয়তায় ফেলছে এর দ্বিতীয় ইউনিটকেও। একই অবকাঠামো ব্যবহারের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ পেতে সরকারের পরিকল্পনায় ছিলো, একই জায়গায় বড় আকারের আরো একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ। মূলত সে লক্ষ্যেই বিদ্যমান প্রকল্পের আওতায় অধিগ্রহণ করা হয় ১ হাজার ৬০৮ একর জমি। তবে কয়লাভিত্তিক নতুন প্রকল্পের অর্থায়নে জাপান অনীহা প্রকাশ করায় এখন নামতে হচ্ছে অর্থের নতুন উৎস সন্ধানে।
                            
নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Jamin
                                
                
 
 কমেন্ট বক্স